Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহী ব্যক্তিদের নিবন্ধন আগামী ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
বিস্তারিত

 

সরকারি ভাবে মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহী ব্যক্তিদের নিবন্ধন আগামী ১৩ জানুয়ারি শুরু হবে। ২১জানুয়ারি পর্যন্ত এই নিবন্ধন চলবে। কেবল ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্রে নিজেউপস্থিত হয়ে নিবন্ধন করা যাবে। নিবন্ধনের পর ইউনিয়ন কোটা অনুযায়ী লটারি করেচূড়ান্ত প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।
প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে মন্ত্রী বলেন, ‘নতুন বছর শুরুর আগমুহূর্তে আমিদেশবাসীকে একটি সুখবর দিতে চাই। মালয়েশিয়া বনায়ন খাতে (প্ল্যান্টেশন) গতকালরোববার আমাদের কাছে ১০ হাজার কর্মীর চাহিদাপত্র পাঠিয়েছে। তারা এই খাতেমোট ৩০ হাজার কর্মী নিতে চায়।’
কবে, কোথায় নিবন্ধন
মন্ত্রীবলেন, ‘মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর জন্য আমরা ১০ জানুয়ারি দেশের সব গণমাধ্যমেবিজ্ঞাপন প্রকাশ করব। ১৩ জানুয়ারি থেকে নাম নিবন্ধন করা হবে।’
ঢাকা ওবরিশাল বিভাগের আগ্রহী ব্যক্তিরা ১৩ জানুয়ারি থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত নামনিবন্ধন করতে পারবেন। এ দুই বিভাগে নিবন্ধিত ব্যক্তিদের মধ্যে কারামালয়েশিয়ায় যাওয়ার সুযোগ পাবেন তার লটারি হবে ১৬ জানুয়ারি। রাজশাহী, রংপুর ওসিলেট বিভাগে ১৬ থেকে ১৮ জানুয়ারি নিবন্ধন এবং ১৯ জানুয়ারি লটারি হবে।খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগে ১৯ থেকে ২১ জানুয়ারি নিবন্ধন করা হবে। লটারি হবে২২ জানুয়ারি।
ইউনিয়ন তথ্যকেন্দ্রে নাম নিবন্ধন
মন্ত্রী বলেন, ‘আগ্রহী প্রত্যেককে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই (অ্যাক্সেস টুইনফরমেশন) প্রকল্পের অধীনে প্রায় সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন তথ্যকেন্দ্রে গিয়েনাম নিবন্ধন করতে হবে। তিন দিনে যাঁরা আসবেন, সবার নামই নিবন্ধন করা হবে।’
কেন শুধু ইউনিয়ন তথ্যকেন্দ্রেই নাম নিবন্ধন করা হচ্ছে, জানতে চাইলেমন্ত্রী বলেন, প্রতারণা বন্ধ ও খরচ কমাতেই সরকারিভাবে কর্মী পাঠানো হচ্ছে।সে বিবেচনায় সরকারি তথ্যসেবা কেন্দ্রে নাম নিবন্ধন করা হবে। ‘শহরে কৃষিকাজেঅভিজ্ঞ লোক কই’—এমন প্রশ্ন তুলে মন্ত্রী বলেন, যদি এমন লোক থাকেন, তাহলেতিনি তাঁর গ্রামে বা পাশের এলাকার তথ্যকেন্দ্রে গিয়ে নাম নিবন্ধন করতেপারবেন।
লটারির মাধ্যমে নির্বাচন
মন্ত্রী বলেন, তিন দিননিবন্ধনের পর উপস্থিত সবার সামনে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে লটারির মাধ্যমেসংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের জনসংখ্যার অনুপাতে বরাদ্দকৃত কোটা অনুযায়ী কর্মীরতালিকা করা হবে। এভাবে সারা দেশের সব ইউনিয়ন তথ্যসেবা কেন্দ্র থেকে পাওয়াকর্মীর তালিকা সমন্বয় করে জাতীয় ভিত্তিতে ৩০ হাজার কর্মী পাঠানোর জন্য ৩৫হাজার কর্মীর একটি তথ্যভান্ডার করা হবে। এখান থেকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতেআবার লটারির মাধ্যমে প্রাথমিক পর্যায়ে পাওয়া চাহিদা অনুযায়ী ১০ হাজার কর্মীপাঠানোর চূড়ান্ত তালিকা করা হবে। যে ১০ হাজার ব্যক্তিকে চূড়ান্ত করা হবে, তাঁদের সবার মুঠোফোনে প্রয়োজনীয় তথ্য পাঠানো হবে।
তালিকায় থাকা বাকি ২৫হাজারের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘চাহিদাপত্র পাওয়ার পর তাঁদেরও পর্যায়ক্রমেপাঠানো হবে। তাঁদের আর নতুন করে নাম নিবন্ধনের দরকার হবে না।’ মন্ত্রীজানান, সব মিলিয়ে একজন কর্মীর মালয়েশিয়া যেতে ৪০ হাজার টাকার বেশি খরচ পড়বেনা।

ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
07/01/2013